উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্তির ৮০তম বার্ষিকী উপলক্ষে আগামী সপ্তাহে চীনে একটি বিশাল সামরিক কুচকাওয়াজে অংশ নেবেন।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে কিম উদযাপনে অংশ নিতে চীন সফর করবেন
কম্বোডিয়ার রাজা নরোদম সিহামনি, ভিয়েতনামের প্রেসিডেন্ট লুয়ং কুয়ং, লাওসের প্রেসিডেন্ট থংলুন সিসোলিথ, ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তো, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম, মঙ্গোলিয়ার প্রেসিডেন্ট উখনাগিন খুরেলসুখ, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ ও মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজু অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন বলে জানিয়েছে চীন।
নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি, কাজাখস্তানের প্রেসিডেন্ট কাসিম-জোমার্ট তোকায়েভ, উজবেক প্রেসিডেন্ট শাভকাত মিরজিয়োয়েভ, তাজিক প্রেসিডেন্ট এমোমালি রাহমোন, কিরগিজস্তানের প্রেসিডেন্ট সাদির জাপারভ, তুর্কমেন প্রেসিডেন্ট সেরদার বেরদিমুহামেদভ, বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ, আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ান, ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান, কঙ্গোর প্রেসিডেন্ট ডেনিস সাসো এনগুয়েসো, জিম্বাবুয়ের প্রেসিডেন্ট এমারসন এমনানগাগওয়া, সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার এ সম্মেলনে অংশ নেন। ভুসিক, স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো, কিউবার প্রেসিডেন্ট মিগুয়েল দিয়াজ-ক্যানেল বারমুডেজ এবং মিয়ানমারের জান্তা প্রধান মিন অং হ্লাইংও এতে অংশ নেবেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ উপলক্ষে আগামী ৩ সেপ্টেম্বর বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে কুচকাওয়াজের আয়োজন করেছে চীন।
বেইজিং আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৩৭-১৯৪৫ সময়কালকে ‘জাপানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ যুদ্ধ’ হিসেবে উল্লেখ করে এবং এটিকে বৃহত্তর ‘বিশ্ব ফ্যাসিবাদবিরোধী যুদ্ধের’ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচনা করে।